Helping The others Realize The Advantages Of ছাদ বাগানের স্ট্রবেরি হারভেস্টিং
Helping The others Realize The Advantages Of ছাদ বাগানের স্ট্রবেরি হারভেস্টিং
Blog Article
বিশাল বাংলার জমিন যেমন বিস্তৃত, তেমনি লাখোকোটি দালান ঘরের ছাদও অবারিত বিস্তৃত। যদিও বাংলার জমিন এখনো যথোপোযুক্তভাবে ব্যবহার হচ্ছে না। সেখানে ছাদের কথা তো আরও পরে আসে। কিন্তু এ দেশের কিছু আগ্রহী ব্যক্তিবর্গ আছেন যারা ব্যক্তিগত আগ্রহ আর উদ্যোগে ছাদে বাগান করেন শখের বসে। বিনিয়োগের যেমন হিসাব থাকে না, তেমনি প্রাপ্তির হিসেবেও তেমনভাবে করা হয় না শখের ছাদের বাগানে। অথচ সামান্য আন্তরিকতা আর সুষ্ঠ পরিকল্পনার মাধ্যমে এ প্রতিশ্রুতিশীল দিকটাকে অনেকদূর নিয়ে যেতে পারি। ছাদে বাগান করে ছাদের সৌন্দর্য যেমন বাড়ে, তার সাথে জায়গাটুকু ব্যবহার করে পরিবারের ফুল, শাকসবজি ও ফলের চাহিদা যথাযথভাবে মেটানো যায়। শুধু কি তাই পরিকল্পিতভাবে ছাদে বাগান করে বাড়তি আয়ও করা যায়। সর্বোপরি ছাদের বাগানে পরিবারের অবসরপ্রাপ্ত আগ্রহী লোকগুলো দারুণভাবে সময় কাটাতে পারেন। সময়ের সদ্ব্যবহার করতে পারেন।
জানা যায়, হিমেল পড়াশোনা শেষ করে দীর্ঘদিন ধরে বেকার ঘুরছিলেন। করোনার সময় ইউটিউব দেখে বাড়ির ছাদ বাগানে দেশি বিদেশি প্রজাতির বিভিন্ন ফলের বাগান করার পরিকল্পনা করেন তিনি। এরপর দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ফলের চারা সংগ্রহ শুরু করে। বর্তমানে তার বাগানে দেশি-বিদেশি প্রায় ৪০ প্রজাতির ফল গাছ রয়েছে।
কৃষি উৎপাদন বাড়াতে বাংলাদেশ ও নেদারল্যান্ডসের উদ্যোক্তারা এক সঙ্গে কাজ করতে রাজি
চিংড়ি মাছের যেসব রোগ হতে পারে ও তা প্রতিরোধ করার উপায়
ঔষধিগুণ বিশিষ্ট : অ্যালোভেরা, তুলসী, থানকুনি, চিরতা, স্টিভিয়া, গাইনোরা।
ধাপে ধাপে পবিত্র ওমরাহ পালনের অনুমতি দেবে সৌদি
টবে ফল, প্রচলিত জাতের ফুল, শাক-সবজির সবটাই সহজে উৎপাদন করা সম্ভব। ফুলের মধ্যে গোলাপ, গাঁদা, দোলনচাঁপা, ডালিয়া, চন্দ্রমল্লিকা, ইউফোরবিয়াসহ মৌসুমী ফুলের সবই এবং বাড়ির বারান্দায় মালতি লতা, দোপাটি, হাসনাহেনা চাষ করা যায়। ছাদ বাগানে বেগুন, ফুলকপি, বাঁধাকপি, মরিচ, শসা, লাউ, কুমড়া, ঢেঁড়স, বরবটি, সিম, ক্যাপসিকাম, লেটুসপাতা, পুদিনাপাতা, ধনেপাতাসহ প্রায় সব ধরনের সবজি টবে ফলানো সম্ভব। বাড়ির উঠোনে লাউয়ের মাচা, ঘি কাঞ্চন মরিচ ইত্যাদি চাষ করা যায়।
কৃষি উৎপাদন বাড়াতে বাংলাদেশ ও নেদারল্যান্ডসের উদ্যোক্তারা এক সঙ্গে কাজ করতে রাজি
বীজ, সাকার ও শাখা কলম থেকে চন্দ্রমল্লিকার চারা তৈরি করা যায়। বীজ থেকে চারা করলে তা থেকে ভাল ফুল পাওয়া যায় না এবং ফুল পেতে অনেক দিন লেগে যায়। অন্য দিকে ডাল কেটে শাখা কলম করলে বা সাকার থেকে চারা করলে এ সমস্যা থাকে না। এদেশে শাখা কলম করেই সাধারনত চারা তৈরি করা হয়। জুলাই মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে শাখা কলম করা শুরু হয়। এক বছর বয়সী সতেজ সবল ডাল থেকে ৮-১০ সেমি লম্বা ডাল তেরছাভাবে কেটে বেডে বা বালতিতে বসিয়ে দিলে তাতে শিকড় গজায়। ফেব্রুয়ারি মাসের দিকে যখন ফুল দেওয়া শেষ হয়ে যায় তখন গাছগুলোকে মাটির উপর থেকে ১৫-২০ সেমি রেখে কেটে দেয়া হয়। কিছু দিন পর ওসব কাটা জায়গার গোড়া থেকে কিছু সাকার বের হয়। এসব সাকার ৫-৭ সেমি লম্বা হলে মা গাছ থেকে ওদের আলাদা করে ছায়াময় বীজতলায় বা টবে লাগানো হয়। মে- জুলাই মাসে চারাকে বৃষ্টি ও কড়া রোদ থেকে বাঁচানোর ব্যবস্থা করতে হবে।
নরসিংদীতে বাঙ্গির বাম্পার ফলন, কৃষকের মুখে হাসি
শাক-সবজি, ফুলের জন্য ছোট-খাট টব বা পাত্র হ’লেও চলে। কিন্তু ফলের ক্ষেত্রে পাত্র/ড্রাম যত বড় হয় তত ভালো। কেননা ফল গাছের শেকড় প্রকৃতিগতভাবে বেশ গভীরে যায়। কিন্তু ড্রাম/টব/পাত্রের সীমিত জায়গায় যথাযথভাবে বিস্তৃতি লাভ করতে পারে না। সেজন্য ছাদের বাগানে টব/ড্রামের আকার যত বড় হয় তত ভালো। টবে/ড্রামে চাষের ক্ষেত্রে গাছের জাত নির্বাচনের পর যৌক্তিকভাবে সাজাতে হবে। যেমন বড় গাছ পূর্ব ও দক্ষিণ পাশে না দিয়ে পশ্চিম ও উত্তর পাশে দিতে হবে। এতে আলো বাতাস রোদ ভালোভাবে পাবে। তাছাড়া ছোট বড় জাতের মিশ্রণ করে সেটিং করলে গাছের গাত্র বৃদ্ধিসহ বাড়তি ভালো হয়। আরেকটি যরূরী বিষয় হ’ল ছাদে বাগান করার ক্ষেত্রে ফল চাষাবাদে কলমের এবং হাইব্রিড জাতের ব্যবহার বেশি ফলদায়ক।
It seems like you were being misusing this characteristic by likely also quickly. You’ve been briefly blocked from making use of it.
স্ট্রবেরি চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত (ধাপে ধাপে) স্ট্রবেরির জাত সমূহ বাংলাদেশের পরিবেশ অনুযায়ী দেশের কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউটের মতে উচ্চফলনশীল ৩ টি জাতের খোজ পেয়েছে যেগুলো হলো – বারি স্ট্রবেরি-১, বারি স্ট্রবেরি-২ ও বারি স্ট্রবেরি-৩। এবার কিছু আলোচনা করা যাক জাত গুলো সম্পর্কে। বারি স্ট্রবেরি – ১ : এই জাতের স্ট্রবেরি দেশের সকল স্থানে হয়ে থাকে। এটির সময়কাল নভেম্বরের মাঝামাঝি থেকে শুরু করে মার্চ পর্যন্ত। ফল হয় টকটকে লাল ও আকর্ষনীয় বটে। বারি স্ট্রবেরি – ২ : আমেরিকার ফ্লোরিডা নামক স্থান থেকে বাংলাদেশে আগত এই জাতের পাতা আসা শুরু হয় ডিসেম্বরের শুরুতে এবং ফল দেয় প্রায় মার্চ অব্দি।
বক্স তৈরি করা : বেশির ভাগ ছাদ বাগানি ছাদের কিনারগুলো read more ২-৩ ফুট চওড়া ও ২-৩ ফুট উঁচু করে বক্স তৈরি করে নিয়ে সেগুলো পটিং মিডিয়া দিয়ে ভরাট করে তাতে গাছ রোপণ করে থাকে। অনেকে নিচে ৮-১২ ইঞ্চি ফাঁক রেখে ঢালাই করে নিয়ে মজবুত করে এ বক্স বানিয়ে নেয়। কেউবা বক্সের নিচের অংশ ২-৩ ইঞ্চি উঁচু করে এ অংশ ঢালাই করে তার ওপর সরাসরি ইটের পাতলা গাঁথনি দিয়ে কম খরচে অনুরূপ লম্বা বক্স বানিয়ে নেয়। বিকল্প ব্যবস্থায় টিনের/প্লাস্টিকের স্টাকচার তৈরি করে অথবা জাহাজ ভাঙা বাথটবের আকারের পাত্র সংগ্রহ করে তা বক্স/টবের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করে।